Logo
সংবাদ শিরোনাম :
প্রেসক্লাবের নির্বাচনে নবীনদের জয়জয়কার – শাওন সভাপতি, আলম সম্পাদক নির্বাচিত শমশেরনগর হাসপাতালে দিনব্যাপী চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প আল্পনার সাত রঙে সেজেছে বিটিআরআই সড়ক কমলগঞ্জে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্যে মঙ্গল শোভাযাত্রা খালেদা জিয়ার ৮১তম জন্মদিনে যুবদলের দোয়া মাহফিল সিলেটের পরিবেশগত সমস্যা নিয়ে কমলগঞ্জে বেলা’র প্রচারাভিযান ‘সাংবাদিকতার অধিকার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়া চূড়ান্ত কমলগঞ্জ থানা পরিদর্শন করেন সিলেট রেঞ্জের ডিআইজি মাধবপুর চা বাগান থেকে বৃদ্ধের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার সাংবাদিক তুহিন হত্যা‘র প্রতিবাদে কমলগঞ্জে মানব বন্ধন কমলগঞ্জে গলাকেটে ছাত্রদল নেতাকে হত্যা তীরের সাথে গলায় দড়ি দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা কমলগঞ্জে জুলাই গণঅভ্যূত্থান দিবসে আলোচনা সভা কমলগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্টোরকিপার সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত । কমলগঞ্জ উপজেলা জন্মাষ্টমী উদযাপন পরিষদ গঠন দারিদ্রতার বেড়াজালে বন্দী অনন্যার চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন কমলগঞ্জে যুবতীর আত্মহত্যা সীমাহীন ভোগান্তিতে টমেটো গ্রাম বনগাঁও এর কৃষকরা চিরনিদ্রায় মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন (অব.) সাজ্জাদুর রহমান চা শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে অনিয়মের অভিযোগ

করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে শেরপুরে মাছের মেলার অনুমতি মেলেনি

রিপোটার : / ২৬৪ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ১৩ জানুয়ারী, ২০২২

জানুয়ারী ১৩, ২০২২: কমলকন্ঠ রিপোর্ট॥ এবারও হলোনা মৌলভীবাজারের শেরপুরের ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা। মহামারি করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে মাছের মেলার অনুমতি মেলেনি।

প্রায় ২শত বছর ধরে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে সিলেট বিভাগের চার জেলার মিলনস্থল মৌলভীবাজার সদর উপজেলার শেরপুরে। তবে মহামারি করোনা পরিস্থিতির কারণে গত বছর (২০২১) মেলা অনুষ্ঠিত হয়নি। এবছরও একই কারণে মেলার অনুমতি মেলেনি।

শেরপুর থেকে স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যক্তি সাংবাদিক নূরুল ইসলাম জানিয়েছেন, করোনা প্রতিরোধে প্রশাসনের নির্দেশনা মোতাবেক এবছরও মাছের মেলার আয়োজন হয়নি।

জানা যায়, মৌলভীবাজার সদর উপজেলার মনুমুখ এলাকায় মথুর বাবু নামের একজন জমিদার প্রায় ২শত বছর পূর্বে পৌষ সংক্রান্তি উপলক্ষে এ মাছের মেলার আয়োজন করেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় আজও প্রতিবছর পৌষ সংক্রান্তিকে কেন্দ্র করে আয়োজন হয়ে থাকে ঐ মেলাটি। ক্রমান্বয়ে মেলাটি স্থানান্তরিত হয় উপজেলার শেরপুরের কুশিয়ারা নদীর তীরে। প্রতিবছর পৌষ সংক্রান্তিতে মেলাটির আয়োজন হয়ে থাকে।

উল্লেখ্য, এই মেলাটি মাছের মেলা নামে পরিচিত হলেও মেলায় ফার্নিচার, গৃহস্থলী সামগ্রী, খেলনা সামগ্রীসহ গ্রামীণ ঐতিহ্যের বিভিন্ন ধরনের দোকান বসে থাকে। মেলাটি ঐ এলাকায় সার্বজনীন উৎসবে রূপ নিয়ে থাকে। মূল মেলার আগে ও পরে সময় বাড়িয়ে এটিকে তিন দিনের আয়োজনে রূপ দেওয়া হয়েও থাকে।

প্রতিবছর সিলেট বিভাগের বিভিন্ন হাওর বাওরের মাছের উপর নির্ভর করে এই মাছের মেলার আয়োজন হয়ে থাকে। মাছের মেলাকে কেন্দ্র করে আগে থেকেই কে কত বড় আকৃতির মাছ মেলায় ওঠাতে পারেন এ নিয়ে ভেতরে ভেতরে ব্যবসায়ীদের মধ্যে চলে এক ধরনের প্রতিযোগিতা। এতে মৎস্যজীবিরা মেলায় মাছ বিক্রির জন্য প্রায় ৪/৫ মাস পূর্বে থেকেই মাছ সংগ্রহ করতে শুরু করেন। ঐ মাছগুলো বিশেষ পন্থায় পানিতে জিইয়ে তাজা রাখেন। তবে গেলো বছরের ন্যায় এবছরেও মেলা না হওয়ায় এলাকার মৎস্যজীবিদের মধ্যে হতাশা দেখা দিয়েছে। অনেক ব্যবসায়ী মাছ সংগ্রহে রেখেছেন। কিন্তু মেলা না হওয়াতে তাদের অনেককেই এখন লোকসান গুণতে হবে।


আরো সংবাদ পড়ুন...
Developed By Radwan Ahmed
error: Content is protected !!
error: Content is protected !!